মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, মিরসরাই
কয়েকদিনের টানা বর্ষণে মিরসরাইয়ে তলিয়ে গেছে ১৮ হাজার হেক্টর জমির আউশ
ধান। বিভিন্ন স্থানে মৌসুমী ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলের
গ্রামীণ সড়ক ভেঙে যোগাযোগে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে
লাখো মানুষ পানিবন্দি হলেও আজ থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব আলী কালের কণ্ঠকে বলেন, ১৮ হাজার হেক্টর আউশ ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে এখন পানি সরতে শুরু করেছে। সবচেয়ে বেশী উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
তবে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মুহুরী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় ভাঙনের আশঙ্কায় রয়েছে নদী তীরবর্তী মানুষ। পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী প্রায় দুই হাজার পরিবারের মানুষও ভোগান্তি এবং ঝুঁকির মধ্যে সময় কাটাচ্ছে। ভারীবর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে পাহাড় ধসের আতঙ্ক নিয়ে দিন কাটাচ্ছে করেরহাট, খৈয়াছরা, ওয়াহেদপুর, জোরারগঞ্জ, মিরসরাই সদর ইউনিয়নের পাহাড়ি-বাঙালীসহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব আলী কালের কণ্ঠকে বলেন, ১৮ হাজার হেক্টর আউশ ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে এখন পানি সরতে শুরু করেছে। সবচেয়ে বেশী উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
তবে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মুহুরী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় ভাঙনের আশঙ্কায় রয়েছে নদী তীরবর্তী মানুষ। পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী প্রায় দুই হাজার পরিবারের মানুষও ভোগান্তি এবং ঝুঁকির মধ্যে সময় কাটাচ্ছে। ভারীবর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে পাহাড় ধসের আতঙ্ক নিয়ে দিন কাটাচ্ছে করেরহাট, খৈয়াছরা, ওয়াহেদপুর, জোরারগঞ্জ, মিরসরাই সদর ইউনিয়নের পাহাড়ি-বাঙালীসহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।