Sunday, August 5, 2012
Friday, June 29, 2012
মিরসরাইয়ে পানির নিচে ১৮ হাজার হেক্টর আউশ ধান
মুহাম্মদ জয়নাল আবেদীন, মিরসরাই
কয়েকদিনের টানা বর্ষণে মিরসরাইয়ে তলিয়ে গেছে ১৮ হাজার হেক্টর জমির আউশ
ধান। বিভিন্ন স্থানে মৌসুমী ফসলের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। উপকূলীয় অঞ্চলের
গ্রামীণ সড়ক ভেঙে যোগাযোগে মারাত্মক বিঘ্ন ঘটছে। নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে
লাখো মানুষ পানিবন্দি হলেও আজ থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হতে শুরু করেছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব আলী কালের কণ্ঠকে বলেন, ১৮ হাজার হেক্টর আউশ ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে এখন পানি সরতে শুরু করেছে। সবচেয়ে বেশী উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
তবে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মুহুরী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় ভাঙনের আশঙ্কায় রয়েছে নদী তীরবর্তী মানুষ। পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী প্রায় দুই হাজার পরিবারের মানুষও ভোগান্তি এবং ঝুঁকির মধ্যে সময় কাটাচ্ছে। ভারীবর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে পাহাড় ধসের আতঙ্ক নিয়ে দিন কাটাচ্ছে করেরহাট, খৈয়াছরা, ওয়াহেদপুর, জোরারগঞ্জ, মিরসরাই সদর ইউনিয়নের পাহাড়ি-বাঙালীসহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আইয়ুব আলী কালের কণ্ঠকে বলেন, ১৮ হাজার হেক্টর আউশ ধান পানিতে তলিয়ে গেছে। তবে এখন পানি সরতে শুরু করেছে। সবচেয়ে বেশী উৎপাদিত বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজির ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
তবে উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মুহুরী নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় ভাঙনের আশঙ্কায় রয়েছে নদী তীরবর্তী মানুষ। পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারী প্রায় দুই হাজার পরিবারের মানুষও ভোগান্তি এবং ঝুঁকির মধ্যে সময় কাটাচ্ছে। ভারীবর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে পাহাড় ধসের আতঙ্ক নিয়ে দিন কাটাচ্ছে করেরহাট, খৈয়াছরা, ওয়াহেদপুর, জোরারগঞ্জ, মিরসরাই সদর ইউনিয়নের পাহাড়ি-বাঙালীসহ প্রায় ৩০ হাজার মানুষ।
Thursday, June 28, 2012
বিশ্বাস করুন আর নাই করুন কিন্তু সত্য
মিসরীয় মমি |
পৃথিবীতে এমন কিছু ঘটনা ঘটে যা বিশ্বাস
করা সত্যিই কঠিন। অবিশ্বাস্য বা কাকতালীয় মনে হলেও সেগুলো সত্য। তেমনই বেশ কিছু ঘটনা আছে সমাধি সৌধ মমিকে কেন্দ্র করে।
মিসরীয় রাজা-রানীরা বিশ্বাস করত মৃত্যুর পর তাদের আত্মা পুনর্জীবিত হয়ে পুনরায়
দেহে ফিরে আসে। তাই তাদের মৃত্যুর পর মৃতদেহ মমি করে কফিনে রেখে দেওয়া
হতো। এই বিশ্বাসের কারণেই মিশরে গড়ে উঠেছিল আশ্চর্যজনক সব পিরামিড। মমি
আজো মানুষের
কাছে এক বিস্ময়কর বিষয়। মমি-কে নিয়ে আজো মানুষের মনে রয়েছে হাজারো
বিস্ময়। এ মমিকে নিয়ে বেশ কিছু অবিশ্বাস্য সত্য ঘটনাও রয়েছে। তার মধ্যে একটি ঘটনা হল-
খ্রিস্টপূর্ব একাদশ শতকে মিসরে আমেনরা নামে এক রাজ কুমারী মারা যান। তাকে যথা নিয়মে মমি করে সমাধিস্থ করা হয়। অনেক বছর পর ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে তার মমিটি কেনার জন্য চারজন ইংরেজ মিসরে আসেন এবং তারা রাজকুমারী আমেনরার মমিটি ক্রয় করেন। কিন্তু এর জন্য তাদের নিদারুণ দুর্ভাগ্য বরণ করতে হয়। মমিটি কিনে নিয়ে যাওয়ার সময় চারজনেরমধ্যে একজন মরুভূমিতে ঝড়ের কবলেপড়ে মারা যান।
খ্রিস্টপূর্ব একাদশ শতকে মিসরে আমেনরা নামে এক রাজ কুমারী মারা যান। তাকে যথা নিয়মে মমি করে সমাধিস্থ করা হয়। অনেক বছর পর ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিকে তার মমিটি কেনার জন্য চারজন ইংরেজ মিসরে আসেন এবং তারা রাজকুমারী আমেনরার মমিটি ক্রয় করেন। কিন্তু এর জন্য তাদের নিদারুণ দুর্ভাগ্য বরণ করতে হয়। মমিটি কিনে নিয়ে যাওয়ার সময় চারজনেরমধ্যে একজন মরুভূমিতে ঝড়ের কবলেপড়ে মারা যান।
About Mirsarai
Mirsharai
Upazila under Chittagong District is
a well known upazila in Bangladesh.
Its area is 482.88 square kilometers which is surrounded by Tripura State
of India,
Chagalnaiya and Feni sadar upazilas on the north, Sitakunda and Sandwip
upazilas on the south, Fatikchhari upazila on the east, Sonagazi and Companiganj
(Noakhali) upazilas on the west. Main river is Feni; Sandwip Channel is
notable; canal 30, most noted of which are Isakhali, Mahamaya, Domkhali,
Hinguli, Koila Govania and Mayani Khal. The hills range on the northern and
eastern side of this upazila along the bank of the Feni
River extended up to Chittagong
and the Chittagong
hill tracts.
Administration: Mirsharai thana
was turned into an upazila in 1983. The upazila consists of 16 union parishads,
100 mouzas and 207 villages.
Mirsharai town consists of two mouzas. It has an area of 10.12 square
kilometers. The town has a population of 10856; male 51.49% and female 48.51%;
population density per square kilometers 1073. Literacy rate among the town
people is 32%. The town has two dakbungalows.
Mirsarai in Google map |
Wednesday, June 27, 2012
মিরসারই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের দুরবস্থা
মস্তাননগর হাসপাতালের চিত্র |
মিরসরাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের (মস্তাননগর হাসপাতাল নামে পরিচিত) এই করুণ অবস্থা । মূল ভবনের দোতলায় এই চিত্র লক্ষ্যণীয়। বড় বড় দালান থাকলেও কেবিন গুলো পড়ে আছে পরিত্যক্ত অবস্থায়। আবর্জনা আর দূর্গন্ধে সাধারন মানুষও রোগী হওয়ার উপক্রম। মিরসরাইয়ে ভাল কোনো হাসপাতাল না থাকায় মানুষ অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছে। প্রাইভেট হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর মতো সামর্থ্য অনেকের নেই। প্রশাসন এখনও পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নিচ্ছে না।
এবার ধরা পড়ল মাদক সম্রাজ্ঞী রিজিয়া
মাদক সম্রাজ্ঞী রিজিয়া |
মাদকের মহারানী পারভীন এর ঘটনার জের না কাটতেই মিরসরাইয়ে এবার ধরা পড়ল আরেক মাদক সম্রাজ্ঞী রিজিয়া। মিরসরাই থানা পুলিশ চোলাই মদ সহ রিজিয়াকে মঙ্গলবার রাতে উপজেলার ৩নং জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের একটি বাড়ি থেকে আটক করে।
গোপন সংবাদের
ভিত্তিতে থানার এ এস আই মোঃ শাহজালাল উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের পরাগলপুর
গ্রামের একটি বাড়িতে অভিযান চালান। পুলিশি অভিযানে ১০৪ লিটার চোলাই মদ সহ মাদক
সম্রাজ্ঞী রিজিয়া( ৪৫) আটক হন।পুলিশ জানিয়েছে, আটককৃত রিজিয়া দীর্ঘদিন যাবৎ অবৈধভাবে মাদক সরবরাহ ও বিক্রি করে আসছে। সে প্রতিদিন তার বাড়িতে মদ-জুয়ার আসর বসাত বলে জানা যায়।
এ ঘটনায় মিরসরাই থানার এ এস আই মোঃ শাহজালাল বাদী হয়ে মঙ্গলবার রাতে একটি মামলা দায়ের করেন।
এ ঘটনায় মিরসরাই থানার এ এস আই মোঃ শাহজালাল বাদী হয়ে মঙ্গলবার রাতে একটি মামলা দায়ের করেন।
Tuesday, June 26, 2012
পারভীনের ঘর যেন মাদকের মালখানা
Monday, June 25, 2012
মৃত সাইফুল এর লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামের
মিরসরাইয়ে একটি খাল থেকে নিখোঁজ যুবক সাইফুল ইসলামের (২৮) লাশ উদ্ধার করা
হয়েছে। খুনের পর লাশ খালের স্রোতে ভেসে প্রায় চার কিলোমিটার যাওয়ার পর একটি
বাঁশের সঙ্গে আটকে যায়।
আজ রবিবার (২৪ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার ৩ নম্বর জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ঘরতাকিয়া এলাকায় খালে এলাকাবাসী সাইফুলের লাশ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেয়।
রাত সাড়ে ৭টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের লাশ উদ্ধার কাজ চলছিল। মিরসরাই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহবুব মিলকী কালের কণ্ঠকে বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।
নিহত সাইফুল দক্ষিণ সোনাপাহাড় গুচ্ছগ্রাম এলাকার কামাল উদ্দিনের ছেলে। কামাল এ ব্যাপারে গতকাল শনিবার পাঁচজনকে আসামী করে খুনের উদ্দেশ্যে অপহরণ মর্মে একটি মামলা দায়ের করেন।
আজ রবিবার (২৪ জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার ৩ নম্বর জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের ঘরতাকিয়া এলাকায় খালে এলাকাবাসী সাইফুলের লাশ ভাসতে দেখে পুলিশে খবর দেয়।
রাত সাড়ে ৭টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের লাশ উদ্ধার কাজ চলছিল। মিরসরাই থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মাহবুব মিলকী কালের কণ্ঠকে বলেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হবে।
নিহত সাইফুল দক্ষিণ সোনাপাহাড় গুচ্ছগ্রাম এলাকার কামাল উদ্দিনের ছেলে। কামাল এ ব্যাপারে গতকাল শনিবার পাঁচজনকে আসামী করে খুনের উদ্দেশ্যে অপহরণ মর্মে একটি মামলা দায়ের করেন।
গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর দফায় দফায় বিমান হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত একফিলিস্তিনির দাফনের সময় কাঁদছে তাঁর স্বজনেরা(এএফপি.)
|
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বিভিন্ন স্থানে গত দুই দিনে দফায় দফায় বিমান
হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এতে তিন ফিলিস্তিনি নিহত ও ২৬ জনের মতো আহত হয়েছে।
হামলার এসব ঘটনা মিসরের মধ্যস্থতায় দুই পক্ষের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক
যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় এক বড় হুমকি সৃষ্টি করেছে।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অন্য সূত্রগুলো জানায়, গত শুক্রবার দুপুরের পর থেকে গতকাল শনিবার সকাল পর্যন্ত গাজার পূর্বাঞ্চলীয় খান ইউনিস এবং মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেডের শিবির লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ সময় গাজা সিটিতে হামাসের সাবেক এক নিরাপত্তা ফাঁড়ি লক্ষ্য করেও বিমান হামলা চালানো হয়। হামলায় তিনজন নিহত ও অন্তত ২৬ জন আহত হয়েছে। নিহত লোকজনের মধ্যে একটি শিশুও রয়েছে।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা এএফপিকে জানান, বিমান হামলার জবাবে ফিলিস্তিনিরা দক্ষিণ ইসরায়েলে কমপক্ষে ২৩টি রকেট নিক্ষেপ করে। অধিকাংশ রকেট গাজা সীমান্তবর্তী সেরত শহরে আঘাত হানে। এতে এক ইসরায়েলি আহত হয়।
ফিলিস্তিনের হাসপাতাল সূত্রগুলো জানায়, শুক্রবার দুপুরের পর গাজার মধ্যাঞ্চলীয় আল-বুরেইজ এলাকার পূর্বাংশে বিমান থেকে প্রথম দফায় গোলাবর্ষণ করা হয়। এতে বাসেল আহমেদ (২৯) নামের এক ব্যক্তি নিহত হন। কোনো দলের সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতার কথা জানা যায়নি। এ ঘটনায় আহত হয় দুজন। তাদের একজনের অবস্থা গুরুতর। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, গাজার মধ্যাঞ্চল থেকে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে রকেট ছোড়ার আগমুহূর্তে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে ওই বিমান হামলা চালানো হয়েছে।
দ্বিতীয় দফায় বোমাবর্ষণ করা হয় সন্ধ্যায় গাজার উত্তরে। এতে হাম্মাম আবু কাদুস (২০) নামের এক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়ে পরে মারা যান। এ ঘটনায় আহত হয় আরও দুজন।
সেনাবাহিনী আরও বলেছে, ইসরায়েলের আশকালন এলাকায় রকেট নিক্ষেপের পর গাজার উত্তরে ওই বিমান হামলা চালানো হয়েছে। শুক্রবার সকালে গাজা থেকে ছোড়া দুটি রকেট ইসরায়েলের অভ্যন্তরে আঘাত হানে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
মিসরের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ ও গাজার শাসকগোষ্ঠীর যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলা অবস্থায় এ সহিংসতার ঘটনা ঘটল। গাজার ভেতর ও বাইরে ইসরায়েলি সেনা এবং হামাস সদস্যদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর বুধবার রাতে ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড একতরফা যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেয়। সোমবার থেকে ওই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার আগ পর্যন্ত ইসরায়েলে ১৩০টির বেশি রকেট ও মর্টারের গোলা নিক্ষেপ করে হামাস।
দুই পক্ষের মধ্যকার সর্বশেষ পাল্টাপাল্টি হামলার সূচনা হয় সোমবার সকাল থেকে। এর আগে মিসরের সঙ্গে ইসরায়েলের দক্ষিণ সীমান্তে কয়েকজন বন্দুকধারীর অতর্কিত আক্রমণে এক ইসরায়েলি বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়। তবে সীমান্তের এ ঘটনার সঙ্গে বিমান হামলার কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। (সংবাদ প্রথম আলো) (এএফপি)
Read প্রথম আলো Click Here!
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও অন্য সূত্রগুলো জানায়, গত শুক্রবার দুপুরের পর থেকে গতকাল শনিবার সকাল পর্যন্ত গাজার পূর্বাঞ্চলীয় খান ইউনিস এবং মধ্য ও উত্তরাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় হামাসের সশস্ত্র শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেডের শিবির লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল। এ সময় গাজা সিটিতে হামাসের সাবেক এক নিরাপত্তা ফাঁড়ি লক্ষ্য করেও বিমান হামলা চালানো হয়। হামলায় তিনজন নিহত ও অন্তত ২৬ জন আহত হয়েছে। নিহত লোকজনের মধ্যে একটি শিশুও রয়েছে।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা এএফপিকে জানান, বিমান হামলার জবাবে ফিলিস্তিনিরা দক্ষিণ ইসরায়েলে কমপক্ষে ২৩টি রকেট নিক্ষেপ করে। অধিকাংশ রকেট গাজা সীমান্তবর্তী সেরত শহরে আঘাত হানে। এতে এক ইসরায়েলি আহত হয়।
ফিলিস্তিনের হাসপাতাল সূত্রগুলো জানায়, শুক্রবার দুপুরের পর গাজার মধ্যাঞ্চলীয় আল-বুরেইজ এলাকার পূর্বাংশে বিমান থেকে প্রথম দফায় গোলাবর্ষণ করা হয়। এতে বাসেল আহমেদ (২৯) নামের এক ব্যক্তি নিহত হন। কোনো দলের সঙ্গে তাঁর সংশ্লিষ্টতার কথা জানা যায়নি। এ ঘটনায় আহত হয় দুজন। তাদের একজনের অবস্থা গুরুতর। ইসরায়েলি সেনাবাহিনী বলেছে, গাজার মধ্যাঞ্চল থেকে ইসরায়েলের অভ্যন্তরে রকেট ছোড়ার আগমুহূর্তে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে লক্ষ্য করে ওই বিমান হামলা চালানো হয়েছে।
দ্বিতীয় দফায় বোমাবর্ষণ করা হয় সন্ধ্যায় গাজার উত্তরে। এতে হাম্মাম আবু কাদুস (২০) নামের এক ব্যক্তি গুরুতর আহত হয়ে পরে মারা যান। এ ঘটনায় আহত হয় আরও দুজন।
সেনাবাহিনী আরও বলেছে, ইসরায়েলের আশকালন এলাকায় রকেট নিক্ষেপের পর গাজার উত্তরে ওই বিমান হামলা চালানো হয়েছে। শুক্রবার সকালে গাজা থেকে ছোড়া দুটি রকেট ইসরায়েলের অভ্যন্তরে আঘাত হানে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি।
মিসরের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ ও গাজার শাসকগোষ্ঠীর যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলা অবস্থায় এ সহিংসতার ঘটনা ঘটল। গাজার ভেতর ও বাইরে ইসরায়েলি সেনা এবং হামাস সদস্যদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর বুধবার রাতে ইজ্জেদিন আল-কাসাম ব্রিগেড একতরফা যুদ্ধবিরতির ঘোষণা দেয়। সোমবার থেকে ওই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার আগ পর্যন্ত ইসরায়েলে ১৩০টির বেশি রকেট ও মর্টারের গোলা নিক্ষেপ করে হামাস।
দুই পক্ষের মধ্যকার সর্বশেষ পাল্টাপাল্টি হামলার সূচনা হয় সোমবার সকাল থেকে। এর আগে মিসরের সঙ্গে ইসরায়েলের দক্ষিণ সীমান্তে কয়েকজন বন্দুকধারীর অতর্কিত আক্রমণে এক ইসরায়েলি বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হয়। তবে সীমান্তের এ ঘটনার সঙ্গে বিমান হামলার কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছে ইসরায়েল। (সংবাদ প্রথম আলো) (এএফপি)
Read প্রথম আলো Click Here!
Sunday, June 24, 2012
আগুনে পুড়ে মিরসারইয়ে এক বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় গতকাল শুক্রবার দিবাগত রাতে বসত ঘরে আগুন
লাগার ঘটনায় মো. জামাল উল্লাহ (৭৫) নামের এক বৃদ্ধ মারা গেছেন।
গতকাল রাত তিনটার দিকে মিঠানালা ইউনিয়নের বোর্ড অফিসসংলগ্ন এলাকার সিরাজ উদদৌলার বাড়িতে এই অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটে। আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
প্রথম আলো ডটকমকে দেওয়া সিরাজ উদ দৌলার স্ত্রী শিরিন আখতারের ভাষ্য, তাঁর স্বামী ঢাকায় চাকরি করেন। গতকাল রাতে তিনি, তাঁর মেয়ে সানজিদা, মা জমিলা খাতুন ও বাবা জামাল উল্লাহ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত তিনটার দিকে ঘরে আগুনের ধোঁয়া ও গন্ধে তাঁদের ঘুম ভেঙে যায়। শিরিন, সানজিদা ও জমিলা দৌড়ে ঘর থেকে বের হতে পারলেও ভেতরে আটকা পড়েন জামাল উল্লাহ। তিনজনের চিত্কারে আশপাশের লোকজন বালতি দিয়ে পানি ঢেলে ঘরের আগুন নেভায়। জামাল উল্লাহ ঘর থেকে বের হতে না পারায় আগুনে পুড়ে মারা যান। খবর পেয়ে আজ সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। সকাল সাড়ে আটটা থেকে তাঁরা জামাল উল্লাহর লাশ উদ্ধারের চেষ্টা করছে।
শিরিন আখতারের দাবি, পূর্বশত্রুতার জের ধরে পাশের একটি জমির মালিক নূরজাহান তাঁদের ঘরে আগুন দিয়েছে। এর আগে তাঁর বিরুদ্ধে থানায় তিনটি মামলাও করেছিলেন নূরজাহান।
আগুন লাগার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মিরসরাই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল খায়ের প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
(সংবাদ প্রথম আলো)
গতকাল রাত তিনটার দিকে মিঠানালা ইউনিয়নের বোর্ড অফিসসংলগ্ন এলাকার সিরাজ উদদৌলার বাড়িতে এই অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটে। আগুন লাগার কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
প্রথম আলো ডটকমকে দেওয়া সিরাজ উদ দৌলার স্ত্রী শিরিন আখতারের ভাষ্য, তাঁর স্বামী ঢাকায় চাকরি করেন। গতকাল রাতে তিনি, তাঁর মেয়ে সানজিদা, মা জমিলা খাতুন ও বাবা জামাল উল্লাহ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাত তিনটার দিকে ঘরে আগুনের ধোঁয়া ও গন্ধে তাঁদের ঘুম ভেঙে যায়। শিরিন, সানজিদা ও জমিলা দৌড়ে ঘর থেকে বের হতে পারলেও ভেতরে আটকা পড়েন জামাল উল্লাহ। তিনজনের চিত্কারে আশপাশের লোকজন বালতি দিয়ে পানি ঢেলে ঘরের আগুন নেভায়। জামাল উল্লাহ ঘর থেকে বের হতে না পারায় আগুনে পুড়ে মারা যান। খবর পেয়ে আজ সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। সকাল সাড়ে আটটা থেকে তাঁরা জামাল উল্লাহর লাশ উদ্ধারের চেষ্টা করছে।
শিরিন আখতারের দাবি, পূর্বশত্রুতার জের ধরে পাশের একটি জমির মালিক নূরজাহান তাঁদের ঘরে আগুন দিয়েছে। এর আগে তাঁর বিরুদ্ধে থানায় তিনটি মামলাও করেছিলেন নূরজাহান।
আগুন লাগার ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মিরসরাই থানার উপপরিদর্শক (এসআই) আবুল খায়ের প্রথম আলো ডটকমকে বলেন, এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে।
(সংবাদ প্রথম আলো)
Saturday, June 23, 2012
ছরায় ফেলে এক যুবককে হত্যা
মিরসরাইয়ে এক যুবককে মাদক সেবন করিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে ছরার পানিতে ফেলে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের দক্ষিন সোনাপাহাড় নামক গ্রামে ঘটে। ঘটনায়পুলিশ ৩জনকে আটক করেছে। পুলিশ এখনও লাশ উদ্ধারের চেষ্টা চালাচ্ছে।
বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, শনিবার রাত ১টায় উপজেলার দক্ষিন সোনাপাহাড় গ্রামে কিছু যুবকদের মধ্যে স্বার্থ সংস্লিষ্ট দ্বন্ধে ৫ বন্ধু মিলে সাইফুল ইসলাম (২৮) নামে ঐ যুবককে গুচ্ছগ্রাম ছরার পাড়ে নিয়ে মদ খাইয়ে মাতাল করে পিটিয়ে হত্যা করে লাশ ছরায় ফেলে দিয়ে আসে। মীরসরাই থানার এস আই মাহবুব মিল্কি গোপন ভিত্তিতে খবর পেয়ে ৫হত্যাকারী থেকে তিন হত্যাকারীকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হল নুর মোহাম্মদ মিঠু (২৮), সোলায়মান বাদশা (৩২) ও সেলিম উদ্দিন (২৯)। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে লাশ খুজে বের করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এই রিপোর্ট পর্যন্ত পুলিশ এখনো লাশ উদ্ধার করতে পারেনি। মিরসরাই থানার এসআই মাহবুব জানান, হত্যার প্রকৃত তথ্য সম্পর্কে শীঘ্রই নিশ্চিত হওয়া যাবে। তিনি আরো জানান ছরায় যখন লাশ ফেলা হয়েছিল তখন পানি ছিল না। সকালে বৃষ্টি হবার কারনে লাশটি হয়তো সেই স্থানে নাই, তাই খুঁজে পেতে কষ্ষ্ট হচ্ছে। তবে আশা করা যাচ্ছে শীঘ্রই লাশ পাওয়া যাবে। প্রকৃত রহস্য বের করতে পুলিশও যথেষ্ট তৎপর বলে জানান ওসি ইফতেখার।
বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, শনিবার রাত ১টায় উপজেলার দক্ষিন সোনাপাহাড় গ্রামে কিছু যুবকদের মধ্যে স্বার্থ সংস্লিষ্ট দ্বন্ধে ৫ বন্ধু মিলে সাইফুল ইসলাম (২৮) নামে ঐ যুবককে গুচ্ছগ্রাম ছরার পাড়ে নিয়ে মদ খাইয়ে মাতাল করে পিটিয়ে হত্যা করে লাশ ছরায় ফেলে দিয়ে আসে। মীরসরাই থানার এস আই মাহবুব মিল্কি গোপন ভিত্তিতে খবর পেয়ে ৫হত্যাকারী থেকে তিন হত্যাকারীকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হল নুর মোহাম্মদ মিঠু (২৮), সোলায়মান বাদশা (৩২) ও সেলিম উদ্দিন (২৯)। তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করে লাশ খুজে বের করার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। এই রিপোর্ট পর্যন্ত পুলিশ এখনো লাশ উদ্ধার করতে পারেনি। মিরসরাই থানার এসআই মাহবুব জানান, হত্যার প্রকৃত তথ্য সম্পর্কে শীঘ্রই নিশ্চিত হওয়া যাবে। তিনি আরো জানান ছরায় যখন লাশ ফেলা হয়েছিল তখন পানি ছিল না। সকালে বৃষ্টি হবার কারনে লাশটি হয়তো সেই স্থানে নাই, তাই খুঁজে পেতে কষ্ষ্ট হচ্ছে। তবে আশা করা যাচ্ছে শীঘ্রই লাশ পাওয়া যাবে। প্রকৃত রহস্য বের করতে পুলিশও যথেষ্ট তৎপর বলে জানান ওসি ইফতেখার।
Subscribe to:
Posts (Atom)